অনলাইনডেস্ক:- পানির অপর নাম জীবন হলেও, দূষিত পানির অপর নাম মরণ হতে পারে। খাবার পানি বিশুদ্ধ হওয়া কতটা জরুরি তার অভিজ্ঞতা আমাদের সবারই হয়েছে।পানিবাহিত রোগে আমার কেনা আক্রান্ত হয়েছি।
মানুষ যথেষ্ট সচেতন হয়েছেন। তাই বর্তমানে সবাই বাড়িতে পানির ফিল্টার ব্যবহার করেন।অনেকে কেনার চিন্তাভাবনা করছেন। তারা কিনতে যাচ্ছেন বা যারা পুরনোটি ফেলে দিয়ে নতুন একটি নিতে চাইছেন তাদের জন্য রয়েছে ৭টি পরামর্শ।
১. বিভিন্নমডেলরয়েছে : বাজারে গেলে আপনার মাথা খারাপ হয়ে যাবে। পানির ফিল্টারে রযে এত মডেল রয়েছে যাদে খলে সিদ্ধান্ত হীনতায় ভুগতে হবে। সাধারণ মানের ফিল্টার মূলত কার্বন ফিল্টার যেখানে ক্লোরিন, লিড এবং মার কারিস্তর বদ্ধ ভাবে থাকে।যদি আরেক টু ভালো মানের ফিল্টার চান তবে বাড়ির পানির লাইনের সঙ্গে যুক্ত থাকে এমন একটি ফিল্টার- ব্যবস্থা লাগিয়ে নিতে পারেন।
২. কার্বনফিল্টারযথেষ্টনয় :এই ফিল্টার পানির সব ময়লা-জীবাণু দূর করেত পারে না।পানির র্সেনিক, হেক্সাভ্যালেন্টক্রোমিয়ামইত্যাদি দূর করতে হলে আপনার রিভার্স অসমোসিস পদ্ধতির ফিল্টারে যেতে হবে।
৩.রিভার্সঅসমোসিসফিল্টার :এটাপারিবিশুদ্ধকরণেরএমনএকপদ্ধতিযারমাধ্যমেদূষিতপানিপুরোবিশদ্ধকরাযায়।শতভাগবিশুদ্ধপানিচাইলেমূল্যদিয়েএইপদ্ধতিরফিল্টার-ব্যবস্থা করে নিতে পারেন। এজন্য পানি বিশুদ্ধ করণ পণ্য বিক্রি করে এমন দোকানে যোগাযোগ করুন।
৪. অ্যালকাইনফিল্টার :এই ফিল্টারের মূল কাজ পানিকে বিশুদ্ধ করা নয়, বরং পানিতে কিছুটাক্ষারেরপি এইচ মাত্রা বাড়িয়ে দেওয়া।তবে এসব ফিল্টারের সগে বাড়তি অংশ হিসেবে বিশুদ্ধ করণের ব্যবস্থা থাকলে ও থাকতে পারে।
৫. আলট্রাভায়োলেটলাইটফিল্টার অতি বেগুনির শ্মির মাধ্যমে এই ব্যবস্থা পানির ব্যাকটেরিয়া এবং নানা জীবাণুকে মেরে ফেলে।কিন্তু তারা কিছু রিষ্কার করেনা। এতে জীবাণু মুক্ত পানি খেতে পারবেন। কিন্তু অন্যান্যরা সায়নিক উপাদান মুক্ত অবস্থায় পানি পাবেন না।
৬. শাওয়ারফিল্টার :বিশুদ্ধ খাবার পানির সঙ্গে গোসল করার পানিকে ওপরিষ্কার করতে পারবেন। কারণ সুস্থ থাকতে হলে গোসলের পানিও জীবাণু মুক্ত থাকা প্রয়োজন। ব্যবহারের পানিতে অতিমাত্রার ক্লোরিন থাকলে তাত্বকের জন্য ক্ষতি কর হতে পারে।এতে চুলও পড়ে যায়।তাই শাওয়ার ফিল্টার একটি লাগিয়ে নিতে পারেন।
৭. ফিল্টারপরিবর্তন : ফিল্টার পদ্ধতির ভিন্নতা থাকতে পারে। একেক মানুষ একেকটি ফিল্টার ব্যবহার করতে পারেন।কিন্তু সবারই একটি কাজ করতে হবে। তাহলো ফিল্টারের কার্টিজ বদলানো। পানিতে কেমন ময়লা আসে তার ওপর ভিত্তি করে কার্টিজ বদলাতে হয়।তাছাড়া এমনিতেই অন্তত ছয়মাস পর পর কার্টিজ বদলে ফেলুন।সূত্র : ইন্টারনেট