তাকে স্পিকার করার ব্যাপারে দলীয় প্রধানের কাছে প্রস্তাব করা হয়েছে। বিষয়টি বিবেচনায় আছে বলে জানা গেছে।তবে অপর একটি সূত্র জানিয়েছে, ডেপুটি স্পিকার শওকত আলীকে স্পিকার করা হচ্ছে। কারণ, আবদুল হামিদ অ্যাডভোকেটের অবর্তমানে তিনি দায়িত্বশীলতার সঙ্গে স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেছেন।
এছাড়া গ্রহণযোগ্যতাতেও এগিয়ে আছেন তিনি। এ ক্ষেত্রে ডেপুটি স্পিকার হতে পারেন প্রতিমন্ত্রী শিরিন শারমিন চৌধুরী। এছাড়া অ্যাডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু ও ক্ষমতাসীন দলের চিফ হুইপ আব্দুস শহিদের নামও আলোচনায় আছে।
আওয়ামী লীগের একটি সূত্র জানিয়েছে, শওকত আলীকে স্পিকার করা না হলে তার পদত্যাগের সম্ভাবনা রয়েছে। এ দিকটি নিয়েও বিচার-বিশ্লেষণ চলছে। এ নিয়ে সরকারি দল বেকায়দায় পড়লেও এখনও স্পিকার হিসেবে শওকত আলীই এগিয়ে।