দীপিকার ‘কুমারিত্ব’ নিয়ে টানা পড়েন

বিনোদনডেস্ক:- ছবিতে দীপিকা একজন বিধবা। বিয়ের রাতে মারা যায় তার স্বামী।পরে সখ্যতা হয় অর্জুনের সঙ্গে এবং কোনো এক প্রসঙ্গে দীপিকাকে বলতে হয়, তিনি একজন কুমারি

 দীপিকা পাড়ুকোন অর্জুন কাপুরকে বললেন, ‘আমি একজন কুমারি।’দীপিকার এই বক্তব্য নিয়ে অর্জুন কোনো আপত্তি তোলেননি, তবে বাধ সেধেছে ভারতের সেন্সরবোর্ড!

 যেহেতু দীপিকা নিজের কুমারিত্ব সংক্রান্ত বক্তব্যটি একটি সিনেমায় দিয়েছেন, তাই সেন্সরবোর্ড তাতে নাক গলানোর এখতিয় র ওরাখে। কিন্তু তাদের আপত্তির বিষয়টি আবার মেনে নিতে নারাজ ছবির পরিচালক হোমি আদাজানিয়া । মুক্তির আগ মুহূর্তে তাই ভীষণ টানা পোড়েন শুরু হয়েছেদীপিকা-অর্জুনজুটির ছবি ‘ফাইন্ডিংফ্যানি’ নিয়ে।

 ১সেপ্টেম্বর মুক্তি পাওয়ার কথা ছবিটি। ‘বিয়িংসাইরাস’, ‘ককটেল’-এর মতো অভিনব সব সিনেমার নির্মাতা হোমি পরিচালিত এইছবিতে দীপিকা একজন বিধবা। বিয়ের রাতেই মারা যায় তার স্বামী। বিধবা দীপিকার সখ্যতা হয় অর্জুনের সঙ্গে এবং কোনো এক প্রসঙ্গে তাকে জানাতে হয়, তিনি একজন কুমারি।

 সেন্সরবোর্ডের মতে, এই সংলাপ গুলো ছবিতে ‘অযৌক্তিকএবং প্রয়োজনহীন’।তাই এই ছবির জন্য সার্বজনীন ছাড়পত্র পেতে সংলাপ টুকু ছেটেঁফেলার নির্দেশ দিয়েছে সেন্সরবোর্ড।

 সেন্সরকর্তাদের এমন চাহিদা শুনে রেগে আগুন ‘ফাইন্ডিংফ্যানি’র নির্মাতা হোমি। তিনি আরো উদাহরণ টেনে বলেন, এর আগে শাহরুখখান আর প্রীতিজিনতা এমন প্রসঙ্ গনিয়ে আলাপ করেন ‘দিলসে’ ছবিতে। কদিন আগে মুক্তি পাওয়া ‘টুস্টেটস’ ছবিতে ও আছে এমন প্রসঙ্গ।

 তাদের ছাড়পত্র পেতে সমস্যা হয়নি, আমার কেন হবে? এদিকে অভিযোগ উঠেছে সেন্সরবোর্ডে এই সংলাপ নিয়ে যিনি আপত্তি তুলেছেন, সেই দীপক আসলে আপত্তি তোলার মতো ক্ষমতা ধর কেউ নন।

 তিনি ভারতের এই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারপারসনের ব্যক্তি গত সহকারি মাত্র। তবে দীপকের দাবি, তিনি একানন আরো অনেকেই আপত্তি তুলেছেন। হোমিকি সিদ্ধান্ত নেবেন তা জানা যায়নি এখনো।সূত্র: টাইমসঅবইন্ডিয়া

Exit mobile version