অনলাইন ডেস্ক :- থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ঈঙ্গলাক চিনাভাত দেশে প্রশাসনের পরিবর্তন নিয়ে জনমত গ্রহণের ধারণার কথা তাঁর বক্তৃতায় উল্লেখ করেছেন. থাইল্যান্ডের টেলিভিশনে তিনি বলেছেন যে, তিনি পদত্যাগ করতেই পারেন, যদি এটা থাইল্যান্ডের বেশীরভাগ লোক চান. এই দেশে প্রশাসন বিরোধী কাজ কারবার দু’সপ্তাহের বেশী সময় ধরে চলছে. দেশের মিছিলের লোকরা, যা ঈঙ্গলাক চিনাভাত নেতৃত্ব দিচ্ছেন সেই প্রশাসনের বিরুদ্ধে, আন্দোলন করছে, কারণ তিনি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তাক্সিম চিনাভাতের ভগ্নী, যাঁকে ২০০৬ সালে দেশে সামরিক অভ্যুত্থানের পরে দেশ ছাড়তে হয়েছিল. বিরোধীদের মতে, চিনাভাত নিজের ভাইয়ের স্বার্থ দেখছেন ও আসলে তাঁরই হাতের পুতুল হয়ে রয়েছেন. বিরোধী আন্দোলনের নেতা সুতেপ তাউগসুবান এর আগে ঘোষণা করেছেন যে, তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেছেন কিন্তু কোন সমঝোতা হয় নি. তিনি প্রধানমন্ত্রীকে বলেছেন যে, প্রশাসনের হাতে মাত্র দুই দিন সময় রয়েছে, যাতে “ক্ষমতা দেশের জনগনের করায়ত্ত হয়.- সম্পূর্ণ পড়তে হলে: http://bengali.ruvr.ru/news/2013_12_08/thailand-chinavat-janamat/
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী দেশে প্রশাসনের পরিবর্তন নিয়ে জনমত নিতে চান
Share This