টকশো প্রচারে নীতিমালা হচ্ছে- তথ্যমন্ত্রী

জি নিউজ ঃ-  টকশো ও অনুষ্ঠানমালা প্রচারে নীতিমালা হচ্ছে।এ বিষয়টি বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। গতবৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ফজিলাতুন নেসা বাপ্পির টেবিলে উত্থাপিত লিখিত প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী এ কথা জানান। বর্তমান সরকার ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার উপর কোন হস্তক্ষেপ করছে না উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সব প্রচার মাধ্যম পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করছে। সরকার অবাধ তথ্য প্রবাহে বিশ্বাস করে বলেই এ মেয়াদে এখন পর্যন্ত ২৭টি টিভি চ্যানেল, ১১টি এফ.এম রেডিও ও ১৬টি কমিউনিটি রেডিও পরিচালনার অনুমোদন দিয়েছে। ফজিলাতুন নেসা বাপ্পির অন্য এক প্রশ্নের  জবাবে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯’ অনুযায়ী- তথ্য কমিশনে দায়ের করা মামলার সংখ্যা ৩৯০টি। এর মধ্যে ১৭২টি মামলা শুনানির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হয়েছে। ১৮১টি অভিযোগে বিভিন্ন আইনগত ত্রুটি থাকায় অভিযোগকারীদের নির্দেশনামূলক পত্র দওয়া হয়েছে। এছাড়া ২২টি অভিযোগ তথ্য অধিকার আইনের আওতাধীন হওয়ায় খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। অবশিষ্ট ১৪টি অভিযোগ নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। সংসদ সদস্য মো. মনিরুল ইসলামের অপর এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে কোন সাংবাদিক নির্যাতিত হয়নি। তবে বিভিন্ন ঘটনায় ৮ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য বেগম শাহিদা তারেখ দীপ্তির অন্য প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে সারাদেশে প্রচারিত দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা ৫৯২টি। সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ২৭টি টেলিভিশন চ্যানেলে অনাপত্তি দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে ২টি বেসরকারি টেলিভিশন সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া আরটিভি ও এনটিভির মালিকানা পরিবর্তনে ভুতাপেক্ষ অনাপত্তি এবং টাইমস মিডিয়া লিমিটেডকে   (চ্যানেল ২৪) শেয়ার হস্তান্তরের অনাপত্তি দেওয়া হয়েছে। খবর বেসরকারি টেলিভিশনের

Exit mobile version